ধর্ম ডেস্ক
৫ মার্চ ২০২৫, ১৪:১৫
দেশের প্রত্যেক জেলার মতো হবিগঞ্জ জেলার মুসলমানরাও গুরুত্বের সঙ্গে পবিত্র রমজান মাসে রোজা পালন করেন। পুরো এক মাস রোজা পালনের মাধ্যমে তারা আত্মশুদ্ধি ও আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের চেষ্টা করেন।
ঠিকমতো রোজা পালনের জন্য অন্যান্য জেলার মতো হবিগঞ্জ জেলার মানুষেরাও সঠিক সময়ে সাহরি ও ইফতার করেন। এই মাসে সঠিক সময়ে সাহরি ও ইফতার গ্রহণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি ধর্মীয় বিধান মেনে রোজা পালনের জন্য সহায়ক।
সময় মতো ইফতার ও সাহরি খাওয়ার বিষয়ে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যতদিন মানুষ তাড়াতাড়ি ইফতার করবে ততদিন দ্বীন ইসলাম বিজয়ী থাকবে। কেননা, ইহুদি ও নাসারাদের অভ্যাস হলো ইফতার দেরিতে করা। (আবু দাউদ)
রমজান | তারিখ | সেহরি | ইফতার |
---|---|---|---|
১ | ২ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫৬ | ০৬:০১ |
২ | ৩ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫৫ | ০৬:০১ |
৩ | ৪ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫৫ | ০৬:০২ |
৪ | ৫ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫৪ | ০৬:০২ |
৫ | ৬ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫৩ | ০৬:০৩ |
৬ | ৭ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫২ | ০৬:০৩ |
৭ | ৮ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫১ | ০৬:০৪ |
৮ | ৯ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫০ | ০৬:০৪ |
৯ | ১০ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৪৯ | ০৬:০৫ |
১০ | ১১ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৪৮ | ০৬:০৫ |
১১ | ১২ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৪৭ | ০৬:০৬ |
১২ | ১৩ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৪৬ | ০৬:০৬ |
১৩ | ১৪ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৪৫ | ০৬:০৬ |
১৪ | ১৫ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৪৪ | ০৬:০৭ |
১৫ | ১৬ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৪৩ | ০৬:০৭ |
১৬ | ১৭ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৪২ | ০৬:০৭ |
১৭ | ১৮ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৪১ | ০৬:০৮ |
১৮ | ১৯ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৪০ | ০৬:০৮ |
১৯ | ২০ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৩৯ | ০৬:০৯ |
২০ | ২১ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৩৮ | ০৬:০৯ |
২১ | ২২ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৩৭ | ০৬:১০ |
২২ | ২৩ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৩৫ | ০৬:১০ |
২৩ | ২৪ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৩৪ | ০৬:১০ |
২৪ | ২৫ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৩৩ | ০৬:১১ |
২৫ | ২৬ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৩২ | ০৬:১১ |
২৬ | ২৭ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৩১ | ০৬:১২ |
২৭ | ২৮ মার্চ ২০২৫ | ০৪:২৯ | ০৬:১২ |
২৮ | ২৯ মার্চ ২০২৫ | ০৪:২৮ | ০৬:১৩ |
২৯ | ৩০ মার্চ ২০২৫ | ০৪:২৭ | ০৬:১৩ |
৩০ | ৩১ মার্চ ২০২৫ | ০৪:২৫ | ০৬:১৪ |
সূত্র : ইসলামিক ফাউন্ডেশন
টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি : গাজীপুরের টঙ্গী পূর্ব থানা ৪৬নং ওয়ার্ড শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদের আংশিক কমিটি গঠন করা হয়েছে।বুধবার বিকেলে টঙ্গী পূর্ব থানা শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদের সভাপতি কাউসার হামিদ মোল্লা ও সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হকের যৌথ স্বাক্ষরে ২২ সদস্য বিশিষ্ট একমিটি অনুমোদন দেয়া হয়। এতে বিল্লাল হোসেনকে সভাপতি ও মনির মিয়াকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। কমিটিতে সিনিয়র সহ-সভাপতি রব মিয়া, সহ-সভাপতি জাহাঙ্গীর মিয়া, নয়ন আহমেদ, সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক হানিফ মিয়া, সহ-সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক, মো. মিজানকে করা হয়েছে। কমিটিতে কাউছার আহমেদকে প্রচার সম্পাদক, রহমত উল্লাহকে অর্থ-বিষয়ক সম্পাদক ও নাঈম আহমেদকে দপ্তর সম্পাদক করা হয়েছে। সদস্য হিসেবে রয়েছেন ইয়ামীন হোসেন, ফয়সাল আহমেদ, শাহজালাল, আল আমিন, হৃদয় মিয়া, অন্তর ও মুন্না।
এসময় উপস্থিত ছিলেন শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদের গাজীপুর মহানগর আহ্বায়ক নুরুল ইসলাম ফরহাদ, সদস্য সচিব নজরুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম, তারিক মাহমুদ নাদিম, রবিউল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম সাবু ও বাবুল মিয়া প্রমুখ।
এসময় নেতৃবৃন্দ বলেন, কমিটির কেউ যদি কোনো প্রকার চাঁদাবাজি বা আওয়ামী সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া যায় তাহলে তাকে তাৎক্ষণিক দল থেকে বহিস্কারসহ আইনের আওতায় আনা হবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক: দলের রাজনৈতিক পর্ষদকে আগে থেকে না জানিয়ে কক্সবাজার ভ্রমণ করায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) শীর্ষ ৫ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সশরীরে উপস্থিত হয়ে নোটিশের ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।
বুধবার (৬ আগস্ট) এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাত স্বাক্ষরিত পৃথক পৃথক চিঠিতে ৫ নেতার কাছে এ ব্যাখ্যা চাওয়া হয়।
৫ শীর্ষ নেতা হলেন এনসিপির মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ, মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা ও যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ।
কারণ দর্শানোর চিঠিতে বলা হয়, “গতকাল ৫ আগস্ট জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রথম বর্ষপূর্তি ও রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ দিবসে আপনি এবং দলের আরও চারজন কেন্দ্রীয় সদস্য ব্যক্তিগত সফরে কক্সবাজার গিয়েছেন। এই সফর সংক্রান্ত কোনো তথ্য কিংবা ব্যাখ্যা ‘রাজনৈতিক পর্ষদ’-এর কাছে পূর্বে অবগত করা হয়নি।”
এতে আরও বলা হয়েছে, “এ অবস্থায়, আপনার এই সিদ্ধান্তের কারণ ও প্রেক্ষাপট সম্পর্কে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম এবং সদস্য সচিব আখতার হোসেনের কাছে সশরীরে উপস্থিত হয়ে লিখিত ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য আপনাকে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা যাচ্ছে।”
ঐতিহাসিক ৫ আগস্ট, জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসের দিনে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ৫ শীর্ষ নেতা কক্সবাজার সফর করেন। ওইদিন বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের বিজি-৪৩৩ ফ্লাইটে কক্সবাজার বিমানবন্দরে তারা অবতরণ করেন। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের গুঞ্জন ছড়াতে থাকে। কেউ কেউ দাবি করেন, ওই শীর্ষ নেতারা সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে কক্সবাজারের একটি হোটেলে বৈঠক করতে গিয়েছেন। এ খবরে স্থানীয় বিএনপি নেতারা ওই হোটেলের সামনে তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ করে। তবে বৈঠকের খবরের কোনো সত্যতা মেলেনি। এনসিপি নেতাদের কেউ কেউ দাবি করেন তারা ব্যক্তিগত সফরে কক্সবাজার গেছেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক : জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের আয়োজনে মঙ্গলবার ২৪-এর ছাত্রজনতার অভূতপূর্ব অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ‘জুলাই গণ অভ্যুত্থান দিবস’ যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন করা হয়। স্বৈরাচারী শাসন থেকে মুক্তি এবং গণতান্ত্রিক অধিকার পুনরুদ্ধারের জন্য ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক আন্দোলনকে স্মরণ করতে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
দিবসটি উপলক্ষে জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীর অংশগ্রহণে ঢাকার শাহবাগে অবস্থিত ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে’ পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। শ্রদ্ধা নিবেদনের পর, বিকালে সেগুনবাগিচায় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের সম্মলেন কক্ষে এক আলোচনা সভা ও স্মৃতিচারণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো। আব্দুর রহমান তরফদার। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোসা. ফেরদৌসী বেগম। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন কর্তৃপক্ষের সদস্য (প্রশাসন) আলমগীর হুছাইন। আলোচনা সভায় বক্তারা জুলাই গণ অভ্যুত্থানের তাৎপর্য, এর প্রেক্ষাপট এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে এর গুরুত্ব তুলে ধরেন।
জুলাই গণঅভ্যুত্থান ছিল বাংলাদেশের ইতিহাসে এক নতুন দিগন্ত, যা স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়ে দেশে জনগণের শাসন ফিরিয়ে এনেছে। এই আন্দোলনের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্ম তাদের সাহসিকতা ও দৃঢ়তার প্রমাণ দিয়েছে।
আলোচনা ও স্মৃতিচারণের পাশাপাশি ‘জুলাই ৩৬’ নিয়ে কবিতা আবৃত্তি ও একটি ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়। অনুষ্ঠানে শহীদদের আত্মার মাগফিরাত ও জুলাই আহতদের সুস্থতা কামনা করে একটি বিশেষ দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
নিজস্ব প্রতিবেদক : পাকিস্তানি ট্যাগ এদেশে আর কাজ করবে না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সভাপতি ও যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. মির্জা গালিব।
মঙ্গলবার রাতে নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
পোস্টে মির্জা গালিব লেখেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে দশজন ছাত্র-ছাত্রী মিলে বাম একজনকে দেখলাম স্লোগান দিতেছে, সাদিক কায়েম পাকিস্তানি। কি একটা অবস্থা! হাসিনার ফ্যাসিবাদ থেকে মুক্তি ‘পাকিস্তানি’ যুবকের হাত ছাড়া হইল না!
তিনি লেখেন, ‘এদেশের তরুণদের মুসলিম আত্মপরিচয়ে ফেরার ঘটনাকে বামরা পাকিস্তানপন্থি বলে ট্যাগ করতে চায়। এই ট্যাগ যে আর এদেশে কাজ করবে না, এটা বামরাও জানে। কিন্তু এই ট্যাগ দেওয়া বাদে আর কোনো রাজনীতি এরা শিখে নেই, করে নাই অনেকদিন- যেই রকম হাসিনা রাজাকার বলা ট্যাগ করা, খুন করা বাদে আর কোনো রাজনীতি করে নাই গত ফ্যাসিস্ট আমলে।’
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর মহাসচিব শেখ নাঈম কাসেম বলেছেন, গত আট মাস ধরে ইসরাইল যেভাবে নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে এসেছে, সেই নিরাপত্তা মাত্র এক ঘণ্টার মধ্যেই ধ্বংস হয়ে যেতে পারে ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে।-সূত্র: মেহের নিউজ।
মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) এক টেলিভিশন ভাষণে ‘হাজ রমজান’ নামে পরিচিত ইরানের ইসলামী বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর (আইআরজিসি) শহীদ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ সাঈদ ইজাদির শাহাদতের ৪০তম দিন উপলক্ষে তিনি এসব কথা বলেন।
নাঈম কাসেম বলেন, লেবাননে প্রতিরোধ শক্তি সুসংহত, দৃঢ় এবং দেশের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতা রক্ষায় প্রস্তুত রয়েছে। একই সঙ্গে তিনি অস্ত্র সমর্পণের জন্য আসা আন্তর্জাতিক চাপ প্রত্যাখ্যান করেছেন।
শেখ নাঈম বলেন, ‘আজ আমরা শহীদ জেনারেল ইজাদির চেহলাম উপলক্ষে একত্রিত হয়েছি। তিনি ছিলেন ফিলিস্তিনের পক্ষে জীবন উৎসর্গকারী একজন ইরানি শহীদ।’
হিজবুল্লাহ নেতা আরও বলেন, ‘হাজ রমজান সব সময় ফিলিস্তিনের বিভিন্ন প্রতিরোধ গোষ্ঠীর ঐক্যের পক্ষে ছিলেন এবং হিজবুল্লাহ যেন তাদের পাশে থাকে তা নিশ্চিত করতেন।’
তিনি বলেন, ‘হাজ রমজান আল-আকসা অভিযানকে একটি অলৌকিক ঘটনা হিসেবে বর্ণনা করতেন। তিনি ইমাম খোমেনি ও ইমাম খামেনির প্রতিও গভীর ভালোবাসা পোষণ করতেন।’
বৈরুত বন্দরের বিস্ফোরণ প্রসঙ্গে হিজবুল্লাহ মহাসচিব বলেন, ‘হিজবুল্লাহ আবারও এ ঘটনার তদন্ত দ্রুত সম্পন্ন করে অপরাধীদের শাস্তির দাবি জানাচ্ছে।’
তিনি মার্কিন দূত টম ব্যারাকের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে বলেন, ‘এই প্রস্তাব ইসরাইলের স্বার্থ রক্ষা করে, কিন্তু লেবাননের প্রতিরক্ষার চাহিদাকে উপেক্ষা করে।’
হিজবুল্লাহ কখনোই লেবানন সরকারের সঙ্গে ইসরাইলের যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করেনি উল্লেখ করে নাঈম কাসেম অভিযোগ করে বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র চায় না লেবানন সেনাবাহিনী এমন কোনো অস্ত্র অর্জন করুক, যা ইসরাইলের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে।’
তিনি এ সময় প্রশ্ন তুলে বলেন, ‘যদি হিজবুল্লাহ অস্ত্র ছেড়ে দেয়, তাহলে লেবাননকে কে রক্ষা করবে?’
তার ভাষায়, ‘ইসরাইলি নেতারা প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়েছে—প্রতিরোধ শক্তি অস্ত্র না ছাড়া পর্যন্ত তাদের আগ্রাসন বন্ধ হবে না।’
হিজবুল্লাহ নেতা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘গত আট মাস ধরে ইসরাইল যেভাবে নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে এসেছে, সেই নিরাপত্তা মাত্র এক ঘণ্টার মধ্যেই ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ধ্বংস হয়ে যেতে পারে।’
পরিশেষে তিনি বলেন, ‘আমরা যদি আমাদের অস্ত্র হস্তান্তর করিও, তবুও দখলদার ইসরাইলের আগ্রাসন থামবে না।’